“নবী কন্যা হযরত ফাতেমা তার আগেই অত্যন্ত নির্মমভাবে মারা যান। ফাতেমার গর্ভপাত ঘটেছিল হযরত উমার নির্দেশে তার চাকর ফাতেমার পেটে তলোয়ারের বাট দিয়ে আঘাত করার ফলে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ছিল ফাতেমার মৃত্যুর কারণ।” (https://goo.gl/vtmQSK)
অথচ প্রামাণ্য ইতিহাস অনুযায়ী, হযরত ফাতিমা যাহরা আলাইহাস সালাম ছিলেন
সম্পর্কে হযরত উমর রদ্বিআল্লাহু তায়ালা আনহুর শ্বাশুড়ি। উনার ইন্তেকালের
কয়েক বছর পরে উনার কনিষ্ঠা কন্যা হযরত উম্মু কুলসুম আলাইহাস সালামের সাথে
হযরত উমর রদ্বিআল্লাহু তায়ালা আনহুর বিয়ের ব্যবস্থা করেন পিতা হযরত আলী
রদ্বিআল্লাহু তায়ালা আনহু। উনাদের সন্তান জায়েদ ইবনে উমর "ইবনুল
খালিফাতাইন" বা "দুই খলিফার (হযরত আলী ও হযরত উমর) সন্তান" বলে পরিচিত। (https://goo.gl/1cvApZ)
অর্থাৎ সোজা কথায় স্ত্রীর হত্যাকারীর সাথে কন্যার বিবাহপ্রদান, সুষুপ্ত পাঠকের লেখা সত্য হলে এরকম উদ্ভট বিষয়কেও মেনে নিতে হবে। অবশ্য মুসলমানরা যদি একটু একটিভ হতো, তাহলে নাস্তিকদের প্রত্যেকটি লেখার ভুলই ধরে দেয়া যেত। একটি বিষয় সুষুপ্ত পাঠকের লেখায় খেয়াল করা যায়, তা হলো খুব জোরের সাথে মিথ্যা কথা সে বলে দিতে পারে, যেটা সবাই পারে না। এজন্য নাস্তিক ও হিন্দুরা তার লেখা পড়ে মনে জোর পায়।
সে হযরত জয়নুল আবেদীন, হযরত জাফর সাদিক সহ নবী পরিবারের সম্মানিত সদস্যদের চক্রান্ত করে, বিষ প্রয়োগে শহীদ করা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। দাবি করেছে সেটা নাকি নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইসলাম প্রতিষ্ঠার ‘প্রায়শ্চিত্ত’। এই সুষুপ্ত পাঠকের জানা দরকার, নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আসার আগে ইহুদীরা ঐসব নবীদেরকেও হত্যা করেছে, যাঁদেরকে কিনা তাদের গোত্রেই পাঠানো হয়েছিল। হযরত যাকারিয়া আলাইহিস সালাম, হযরত ইয়াহইয়া আলাইহিস সালাম ছিলেন ইসরাইলী সম্প্রদায়ভুক্ত। তাদেরকেও ইহুদীরা শহীদ করেছে। হযরত ঈসা আলাইহিস সালামকে করতে চেয়েছিল, কিন্তু আল্লাহ পাক তাকে আসমানে তুলে নিয়েছিলেন।
সুষুপ্ত পাঠক কি এটা বলবে যে, ইহুদী ধর্ম প্রতিষ্ঠার প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে ইহুদীরা তাদের গোত্রভুক্ত নবীদেরকে হত্যা করেছে? সেটা সে কখনোই বলবে না, কারণ ইহুদীদের পা চেটেই টিকে আছে এই সুষুপ্ত পাঠকেরা। আর নবী পরিবারের সদস্যদের বিষ প্রয়োগে শহীদ করাটা কিন্তু এটিই প্রমাণ করে যে, হযরত মুহম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সত্যিকার অর্থেই শেষ নবী ও রসূল। এ কারণেই ইহুদীরা পূর্ববর্তী নবী রসূলদের বিরুদ্ধে তাদের যে চক্রান্ত, তার ধারাবাহিকতা নবী পরিবারের সদস্যদের ক্ষেত্রেও বজায় রেখেছে।
অর্থাৎ সোজা কথায় স্ত্রীর হত্যাকারীর সাথে কন্যার বিবাহপ্রদান, সুষুপ্ত পাঠকের লেখা সত্য হলে এরকম উদ্ভট বিষয়কেও মেনে নিতে হবে। অবশ্য মুসলমানরা যদি একটু একটিভ হতো, তাহলে নাস্তিকদের প্রত্যেকটি লেখার ভুলই ধরে দেয়া যেত। একটি বিষয় সুষুপ্ত পাঠকের লেখায় খেয়াল করা যায়, তা হলো খুব জোরের সাথে মিথ্যা কথা সে বলে দিতে পারে, যেটা সবাই পারে না। এজন্য নাস্তিক ও হিন্দুরা তার লেখা পড়ে মনে জোর পায়।
সে হযরত জয়নুল আবেদীন, হযরত জাফর সাদিক সহ নবী পরিবারের সম্মানিত সদস্যদের চক্রান্ত করে, বিষ প্রয়োগে শহীদ করা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। দাবি করেছে সেটা নাকি নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইসলাম প্রতিষ্ঠার ‘প্রায়শ্চিত্ত’। এই সুষুপ্ত পাঠকের জানা দরকার, নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আসার আগে ইহুদীরা ঐসব নবীদেরকেও হত্যা করেছে, যাঁদেরকে কিনা তাদের গোত্রেই পাঠানো হয়েছিল। হযরত যাকারিয়া আলাইহিস সালাম, হযরত ইয়াহইয়া আলাইহিস সালাম ছিলেন ইসরাইলী সম্প্রদায়ভুক্ত। তাদেরকেও ইহুদীরা শহীদ করেছে। হযরত ঈসা আলাইহিস সালামকে করতে চেয়েছিল, কিন্তু আল্লাহ পাক তাকে আসমানে তুলে নিয়েছিলেন।
সুষুপ্ত পাঠক কি এটা বলবে যে, ইহুদী ধর্ম প্রতিষ্ঠার প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে ইহুদীরা তাদের গোত্রভুক্ত নবীদেরকে হত্যা করেছে? সেটা সে কখনোই বলবে না, কারণ ইহুদীদের পা চেটেই টিকে আছে এই সুষুপ্ত পাঠকেরা। আর নবী পরিবারের সদস্যদের বিষ প্রয়োগে শহীদ করাটা কিন্তু এটিই প্রমাণ করে যে, হযরত মুহম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সত্যিকার অর্থেই শেষ নবী ও রসূল। এ কারণেই ইহুদীরা পূর্ববর্তী নবী রসূলদের বিরুদ্ধে তাদের যে চক্রান্ত, তার ধারাবাহিকতা নবী পরিবারের সদস্যদের ক্ষেত্রেও বজায় রেখেছে।
Post a Comment