এদের মধ্যে- বুটেক্স ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ফারুক সাদিক। সে বলেছে,
মুসলমানরা একেকটা উম্মত্ত কুকুর। রাঙ্গামাটি ছাত্র ইউনিয়নের নেত্রী চায়না
পাটোয়ারী বলেছে, ভাস্কর্য সরানোর ফলে আল্লাহ গজব দিয়েছিলেন। একুশে টিভির
টকশোর সঞ্চালক অঞ্জন রায় ও তার বোন বৃত্তা রায় দীপা বলেছে, হিজাবমুক্ত
বাংলাদেশ চাই। হিজাব সংস্কৃতি বন্ধ হোক। ওমেন চ্যাপটার নামে ইসলাম বিদ্বেষী
ওয়েবসাইটের সঞ্চালিকা সুপ্রীতি ধর। সে বলেছে, মুসলমানদের ধর্ম তুইলা গালি
দে। নোয়াখালী চৌমুহনীর উগ্র হিন্দু নয়ন সাহা বলেছে, হযরত শাহজালাল ছিলেন
ডাকাত সরদার। তিনশ’ ষাট আওলিয়া নিয়ে নয়, এসেছিলেন তিনশ ষাট ডাকাত নিয়ে।
চট্রগ্রামের উগ্র হিন্দু অ্যাডভোকেট রাজেশ পাল বলেছে, হিন্দুদেরকে
(মুসলমানদের বিরুদ্ধে) ইহুদীদের মত হতে হবে। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ও
আদিবাসী পার্টির নেতা মিঠুন চৌধুরী বলেছে, বাংলাদেশে রামরাজত্ব প্রতিষ্ঠা
হবে। আগামীতে সংখ্যালঘু নেতা-নেত্রী প্রধানমন্ত্রী হবে, রাষ্ট্রপ্রধান হবে,
প্রেসিডেন্ট হবে। (হিন্দুরা ঘরে বসে থেকো না, রাজপথে নামো) এক ইঞ্চি
দেবোত্তর সম্পত্তিও ছেড়ে দেওয়া হবে না। স্বেচ্ছায় ছেড়ে দিলে সাধারণ ক্ষমা
ঘোষণা করা হবে। আর যদি দৌড়াতে হয় রামরাজত্ব প্রতিষ্ঠা হবে। সময়ের অপেক্ষা
করো। চট্টগ্রাম, রাঙ্গুনিয়ার যিশু চৌধুরী বলেছে, বসবাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে
তুলতে সকল মুসলিমকে হত্যা করা আবশ্যক। মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী
বলেন, উল্লেখিত কটূক্তিসমূহের ফেসবুক স্টাটাস তার কাছেও সংরক্ষিত আছে। তিনি
আরো বলেন, মানবকণ্ঠের অনলাইন সংবাদে জানা গেছে, গ্রীক দেবীর মূর্তি আবারো
সুপ্রিমকোর্টের সামনে স্থাপনের চক্রান্ত হচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা হুঁশিয়ার
করে দিতে চাই, ভাস্কর্যের নামে কোন মূর্তি সুপ্রিমকোর্টসহ দেশের কোথাও
স্থাপন করতে দেওয়া হবে না।
গতকাল রাজধানীর একটি রেস্টুরেন্টে ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরের উদ্যোগে আয়োজিত এক ইফতার মাহফিলে মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী প্রধান অতিথির বক্তব্যে কথাগুলো বলেন। তিনি আরো বলেন, এই সমস্ত অপরাধীদের বিরুদ্ধে সরকারকেই দ্রæত ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় ইসলামী জনতার আরেকটি গণজাগরণ সময়ের ব্যাপারমাত্র। ছাত্র জমিয়ত ঢাকা মহানগরের সভাপতি হাফেজ মাওলানা বুরহানুদ্দীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মাহফিলে প্রধান বক্তা ছিলেন ছাত্র জমিয়তের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারী জেনারেল ওমর ফারুক, সাংগঠনিক সম্পাদক সুহাইল আহমদ, ঢাকা মহানগর ছাত্র জমিয়তের সাধারণ সম্পাদক শাহ-জালাল কাসেমী ও নিজামুদ্দীন আল আদনান প্রমুখ।
https://goo.gl/ZXa1Nm
গতকাল রাজধানীর একটি রেস্টুরেন্টে ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরের উদ্যোগে আয়োজিত এক ইফতার মাহফিলে মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী প্রধান অতিথির বক্তব্যে কথাগুলো বলেন। তিনি আরো বলেন, এই সমস্ত অপরাধীদের বিরুদ্ধে সরকারকেই দ্রæত ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় ইসলামী জনতার আরেকটি গণজাগরণ সময়ের ব্যাপারমাত্র। ছাত্র জমিয়ত ঢাকা মহানগরের সভাপতি হাফেজ মাওলানা বুরহানুদ্দীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মাহফিলে প্রধান বক্তা ছিলেন ছাত্র জমিয়তের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারী জেনারেল ওমর ফারুক, সাংগঠনিক সম্পাদক সুহাইল আহমদ, ঢাকা মহানগর ছাত্র জমিয়তের সাধারণ সম্পাদক শাহ-জালাল কাসেমী ও নিজামুদ্দীন আল আদনান প্রমুখ।
https://goo.gl/ZXa1Nm
Post a Comment