ধর্ষণ বৃদ্ধিতে নারীবাদ ও ঘৃণার যুদ্ধে মুসলমানদের অক্ষমতা

<div>সম্প্রতি ধর্ষণ ঘটনার কিছুদিন পরেই উগ্র হিন্দু সুপ্রীতি ধরের উইমেন চ্যাপ্টারে একটি আর্টিকেল প্রকাশিত হয়, যেখানে দাবি করা হয় ‘ধর্মীয় মৌলবাদ’ বৃদ্ধির কারণে ধর্ষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বলা বাহুল্য, লেখাটির মধ্যে কোনো যুক্তি নেই, কেবল রয়েছে ইসলাম বিদ্বেষ। বিপরীতে মুসলমানরা অছাম্প্রদায়িক বিধায় ঘৃণা করতে অপারগ হওয়ায় এই সত্য তাদের দ্বারা উচ্চারিত হচ্ছে না যে, ধর্ষণ বৃদ্ধির পেছনে মূলত দায়ী এই নারীবাদ-ই।<br></div><div><br></div><div>উদাহরণস্বরূপ, তসলিমা নাসরিন একটি নারীবাদী। তার লেখা ‘ক’ বইতে যেসব পুরুষের দ্বারা তার নিগ্রহ কিংবা যৌনতার উল্লেখ রয়েছে, তারাও নারীবাদী। বইটা লেখার পর ঐসব নারীবাদী পুরুষদের রক্ষায়ও এগিয়ে আসে আরেকদল নারীবাদী, যাদের অন্যতম হচ্ছে মাসুদা ভাট্টি।</div><div><br></div><div>কিছুদিন আগে চট্টগ্রামে মাসুদ মাহমুদ নামে ইউএসটিসির এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে ক্লাসে উগ্র যৌনতামূলক বক্তব্য প্রদানের অভিযোগ উঠে। তার পক্ষে দাঁড়ায় উইমেন চ্যাপ্টার, প্রথম আলোর মতো তাবৎ নারীবাদী গোষ্ঠী।</div><div><br></div><div>মাত্র কিছুদিন হল, ‘মারজিয়া প্রভা’ নামক জলহস্তী নারীবাদী তার পরিচিত এক মেয়েকে তাদের পার্টিতে নিয়ে গাঁজা-ড্রাগস খাইয়ে ধর্ষণে সহায়তা করে রেপ কেসে জড়িয়েছে। বর্তমানে গ্রেফতারি পরোয়ানা মাথায় নিয়ে পলাতক অবস্থায় শাহবাগে নারীবাদীদের কথিত ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনের পক্ষে ফেসবুকে স্ট্যাটাস প্রসব করে যাচ্ছে এই মারজিয়া প্রভা।</div><div><br></div><div>খেয়াল করলেই বোঝা যাবে যে, উপরোক্ত ধর্ষণকাণ্ডের কিছু বেসিক ধাঁচ রয়েছে। প্রথমে একটি মেয়েকে নারীবাদ, ইচ্ছার স্বাধীনতা এসব বলে পরপুরুষের সাথে কক্সবাজার, পাহাড়, নির্জন জায়গা এসব জায়গায় যেতে উদ্বুদ্ধ করা হয়, এরপর কায়দা করে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করা হয়। তসলিমা নাসরিনের সাথে শামসুল হক, ইমদাদুল হক মিলনের ক্ষেত্রে এমনটি হয়েছে। আবার জান্নাতুন নাইম প্রীতির সাথে পাহাড়ি সন্ত্রাসী সমর্থক ইমতিয়াজ মাহমুদের ক্ষেত্রেও ঠিক এমনটিই হয়েছে।</div><div><br></div><div>যেতে না দিলে তা হবে নারী স্বাধীনতার বিরোধী! কিছুকাল আগেও এদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মেয়েদের হলগুলোতে সান্ধ্য আইন প্রচলিত ছিল, যা নারীবাদীদের আন্দোলনে বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ধরণের নারীবাদী প্র্যাকটিসের কারণেই আমেরিকা, সুইডেন, নরওয়ে এসব দেশে ধর্ষণের হার অত্যধিক বেশি হয়ে থাকে।</div><div><br></div><div>মূলত সমাজে ধর্ষণ বন্ধে পর্দা প্রচলনের পূর্বে এই নারীবাদ নিষিদ্ধ করাটা জরুরী। কারণ ভালো কিছু প্রতিষ্ঠা করার পূর্বে সিস্টেমের খারাপটা বের করে তবেই তা করতে হয়। কোনো পানির কূপে কুকুর বা এজাতীয় প্রাণী মরে পড়ে থাকলে সব পানি বের করে তারপর মৃত প্রাণীটিকে বের করে ফেলে দিতে হয়, ঐ মৃত প্রাণীটি কূপে থাকা পর্যন্ত তার পানি কিন্তু পাক হয় না। ঠিক সেভাবেই পর্দা প্রতিষ্ঠা তো করতেই হবে, কিন্তু নারীবাদ থাকা পর্যন্ত তার সুফল পাওয়া যাবে না। ধর্ষণ হতেই থাকবে।</div><div><br></div><div>উল্লেখ্য, এসব নারীবাদীরাই অনলাইনে নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জীবনী নিয়ে কটূক্তি করে থাকে। অথচ ‘নারীবাদী পুরুষ’ বলে যে প্রজাতি নারীবাদের ছায়াতলে বর্ধিত হচ্ছে, তারা প্রত্যেকেই ধর্ষক বৈ কিছু নয়। কিন্তু তারপরও মুসলমানরা নারীবাদকে উচ্ছেদ করতে সমর্থ হচ্ছে না যেহেতু তারা পিছিয়ে রয়েছে ঘৃণার যুদ্ধে!</div><div><br></div><div>সম্প্রতি আবরারের মৃত্যুবার্ষিকী নিয়ে অনেক শোরগোল হচ্ছে। কিন্তু যেই মণ্ডপ থেকে আবরারকে হত্যার পরিকল্পনা হলো সেই মণ্ডপের বিরুদ্ধে কিছু বলা হচ্ছে না, যেই মন্দির থেকে অমিত সাহা ধরা পড়ল সেই মন্দিরের বিরুদ্ধে তো কিছু বলা হচ্ছে না! যদি কূপের মধ্যে মৃতদেহ ফেলে রাখা হয়, কূপের পানি তো পাক হবে না। যতোই আবরারের মৃত্যুতে ক্ষোভ প্রকাশ করা হোক না কেন, ঐ মণ্ডপ-মন্দির থেকে নিত্যনতুন আবরার হত্যার ষড়যন্ত্র হতেই থাকবে।</div><div><br></div><div>নারীবাদী চেতনায় ধর্ষণ হলেও মুসলমান নারীবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে পারছে না, কারণ অছাম্প্রদায়িক চেতনার আফিম খেয়ে তারা অক্ষমতা প্রকাশ করছে ঘৃণার যুদ্ধে।</div><div><br></div><div>আবরার হত্যায় তারা মণ্ডপের দিকে আঙুল তুলতে রাজি নয়, তারা ভারতবিরোধিতাকে সেক্যুলার রূপ দিতে চায়। কারণ অছাম্প্রদায়িকতার টোটকা খেয়ে তারা পিছিয়ে রয়েছে ঘৃণার যুদ্ধে।</div><div><br></div><div>মুসলমান ছাত্রদের হরেকৃষ্ণ বলিয়ে পূজার প্রসাদ খাওয়ালে, সিদ্ধেশ্বরী মন্দির থেকে বাংলাদেশকে ভারতের সাথে একত্রিত করার ডাক উঠলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয় না, কারণ অথর্ব অছাম্প্রদায়িক মুসলমান অপারগতা প্রকাশ করছে ঘৃণা করতে, সে পর্যুদস্ত হয়েছে ঘৃণার যুদ্ধে।</div><div><br></div><div>ঘৃণার যুদ্ধে, ঘৃণার যুদ্ধে এবং ঘৃণার যুদ্ধে, মুসলমানরা তাদের প্রতিপক্ষের তুলনায় সহস্র সহস্র আলোকবর্ষ পিছিয়ে রয়েছে। ধর্ষণের মূল কারণ নারীকে সহজলভ্য করা, আর নারীবাদের তুলনায় কোনকিছুই নারীকে পুরুষের নিকট এতটা সহজলভ্য করতে পারে না। কিন্তু মুসলমানরা সেই নারীবাদের প্রতিই ঘৃণা প্রকাশ করতে পারছে না।</div>

ধর্ষণ বৃদ্ধিতে নারীবাদ ও ঘৃণার যুদ্ধে মুসলমানদের অক্ষমতা

সম্প্রতি ধর্ষণ ঘটনার কিছুদিন পরেই উগ্র হিন্দু সুপ্রীতি ধরের উইমেন চ্যাপ্টারে একটি আর্টিকেল প্রকাশিত হয়, যেখানে দাবি করা হয় ‘ধর্মীয় মৌলবাদ’ ব...

Read more »

‘বিজয়া’ নাটক ও বাংলাদেশে হিন্দু গুণ্ডারাজত্বের আগমন

<div class="kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="font-size: 15px; margin: 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">পাশ্ববর্তী ভারতে যারা মুসলমান হত্যা করে, আসিফার ন্যায় মুসলিম নাবালিকা মেয়েদের ধর্ষণ করে, তাদের পক্ষে হিন্দুরা মিছিল বের করে। মুসলিম হত্যা-ধর্ষণকে সেখানে বীরত্বের কাজ হিসেবে গণ্য করে ক্যাবিনেট মন্ত্রিদের দ্বারা ধর্ষণকারীদের গলায় ফুলের মালা দেয়া হয়। অর্থাৎ এককথায় ভারত হচ্ছে হিন্দু গুণ্ডারাজত্বের দেশ।</span></span></div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="font-size: 15px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">সম্প্রতি ‘বিজয়া’ নাটককে কেন্দ্র করে বাংলাদেশেও হিন্দু গুণ্ডারাজত্বের আগমন প্রতীয়মান হচ্ছে। নাটকের অভিনেতা থেকে শুরু করে গল্পকার, প্রযোজকদের মন্দিরে নিয়ে বলি দেয়ার হুমকি দিয়েছে হিন্দুরা (<a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl py34i1dx gpro0wi8" href="https://bit.ly/3iUx7li?fbclid=IwAR0qtFTHjyYPB5klEknGwXGEsoDxDpTKBG-fPS91hagYXhg6KZ1VlxycgYw" rel="nofollow noopener" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0" target="_blank">https://bit.ly/3iUx7li</a>) । তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকি দিয়ে উকিল নোটিশ দিয়েছে লিটন কৃষ্ণ দাস নামক এমন এক উগ্র হিন্দু, যার বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে। </span></span></div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="font-size: 15px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোট নামক সংগঠনটির নিজস্ব নিউজ পোর্টাল <a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl py34i1dx gpro0wi8" href="https://l.facebook.com/l.php?u=http%3A%2F%2Feibela.com%2F%3Ffbclid%3DIwAR2hxnWgn6I94l-ob3qD4CmiFWyS8o9gE_EWXRsy8WS-3NJZJOlQXjmV5fk&h=AT1p6PDS46Zn5YbAniSt_ZA8kRbygiWqJ4U7648MV0U2cb-tSZNLr86eLIwCMq-bNHWSCImkB02Lqh9-qcZcDByKAufh4wf6FFPFxSX_znrkw4h12QKVlc3QHerdZ3zutdDe&__tn__=-UK-R&c[0]=AT36HW6YlxtocZQTOo9s10C_sHNaNSf-HEEqTIuXl3_pZlrMv601XHAIWWjrIDL5zbWi6aV-nS45EyRaodtwpyLykcSrpTys5NoMTAdFxRVRPWLmU2bD9EwZ6LvWPMLH8ayxcoGQ0IhRf0pUMj0O6o98ne7MMRHAZfv8YP2SbSJ-hMoGaxGKAdvle7svRWti0CHpT7Br5KpKwHwX-X0" rel="nofollow noopener" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0" target="_blank">eibela.com</a> এ লিটন কৃষ্ণের সম্পর্কে বর্ণিত হয়েছে, </span></span></div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="font-size: 15px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">//মানুষ কত ভয়ানক এবং নীতি বিবর্জিত হতে পারে তার কাজ না দেখে বলা যায় না। চেহারা দেখলে মনে হয় কিছুই জানে না। কিন্তু এই কুৎসিত চেহারার আড়ালে যে কত ভয়ানক একটি রুপ লুকিয়ে আছে। তা এইবেলা ডটকমের অনুসন্ধানী কাজে বের হয়ে আসছে।</span></span></div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="font-size: 15px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">মুখোশধারী এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট জালিয়াতকারী, ভন্ড, প্রতারক, প্রবঞ্চক, জালিয়াত, লোভী, অর্থ-আত্মসাৎকারী, নারী নির্যাতনকারী, দুধর্ষ এই মানুষটি হলো লিটন কৃষ্ণ দাস। </span></span></div><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">লিটন কৃষ্ণ দাসের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার মুরাদনগরে, বর্তমানে সে পুরান ঢাকার লালবাগে থাকে। তার পিতা: রনজিত কুমার দাস, মাতা: মমতা রানী দাস। সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের অপূর্ব সাহা এর নামে একজনের রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার ব্যবহার করে এবং BBA সার্টিফিকেট জাল করে সবাইকে ধোকা দিচ্ছে। </span></span></div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="font-size: 15px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের বর্তমান প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক অসীম কুমার সরকার এক প্রজ্ঞাপন জারি করে লিটন কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে। সেখানে বলা হয়- লিটন কৃষ্ণ দাস নামের ব্যক্তিটি এর কোনো তথ্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল অফিসের নথিতে নিবন্ধিত নেই। কাগজপত্রে উল্লেখিত ২০০২-২০০৩ শিক্ষাবর্ষের ফিন্যান্স বিভাগে এরুপ কোনো ছাত্রের তথ্য নেই। তাছাড়া নম্বরপত্রের উল্লিখিত রেজিস্ট্রেশন নম্বর: ২৩৪৮ এবং রেজিস্ট্রেশনের সেশন : ২০০২-২০০৩ লিটন কৃষ্ণ দাসের নামের সাথে মিলে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালযের জগন্নাথ হলের ২০০২-২০০৩ শিক্ষাবর্ষের ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের অপূর্ব সাহার রেজিস্ট্রেশন নম্বর ২৩৪৮। যা লিটন কৃষ্ণ দাস জালিয়াতি করেছে। // (লিঙ্কঃ <a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl py34i1dx gpro0wi8" href="https://l.facebook.com/l.php?u=http%3A%2F%2Farchive.is%2F6U48g%3Ffbclid%3DIwAR0zky2hWD-a1TFUTyYBYyNH6AXgUZ9aTKrYh9QGBzFgsRntorhB9XEHVWw&h=AT1rjx5Mrov-1ysFmgOE1rTqkJHvMolb55bB_1Yn-TDWN5w3Dn_DF6qTZ01TH38VjvDyHKzVvkjgrQT-lisy6sgLhIksKLlqincArXUgLMvQFJxvVW1SXQATIFkzXFOAUAFW&__tn__=-UK-R&c[0]=AT36HW6YlxtocZQTOo9s10C_sHNaNSf-HEEqTIuXl3_pZlrMv601XHAIWWjrIDL5zbWi6aV-nS45EyRaodtwpyLykcSrpTys5NoMTAdFxRVRPWLmU2bD9EwZ6LvWPMLH8ayxcoGQ0IhRf0pUMj0O6o98ne7MMRHAZfv8YP2SbSJ-hMoGaxGKAdvle7svRWti0CHpT7Br5KpKwHwX-X0" rel="nofollow noopener" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0" target="_blank">http://archive.is/6U48g</a>)</span></span></div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="font-size: 15px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">কলমের বার্তা নিউজ পোর্টালে মামলা নম্বরসহ উল্লেখিত হয়েছে লিটন কৃষ্ণ দাসের চেক জালিয়াতির বিষয়টি-</span></span></div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="font-size: 15px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">//গাজীপুরের চেক ডিজ অনার মামলার আসামি লিটন কৃষ্ণ দাস (৪০) দীর্ঘ দিন যাবত পলাতক রয়েছেন ।তার বিরুদ্ধে গাজীপুর জেলা জজ আদালতে গত ২০১৪ সালে একটি ৭ লাখ টাকার চেক ডিজ অনার মামলা করেন কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাক ইউনিয়নের, ভান্নারা গ্রামের সবুজ দেওয়ান। যার মামলা নাম্বার – ৬১৮/১৪। ২০১৭ সালের ১৭ এপ্রিল চেক জালিয়াতির ৭ লাখ টাকার মামলায় ১৪ লাখ টাকা রায় এবং এক বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। আদালতের রায়ের পর থেকেই তিনি পলাতক রয়েছেন।//(লিঙ্কঃ <a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl py34i1dx gpro0wi8" href="https://l.facebook.com/l.php?u=http%3A%2F%2Farchive.is%2F0Aurr%3Ffbclid%3DIwAR2m8tcY4JilZhOeN87vTnkGxILxeDgfkLaRnozdBBiTTmrIiNqO0i2WyT0&h=AT1yh_8jWv-5M0u1wMji3EDIl9rKo1HaF2bIYMHEBdY3RPAvDWSIkJlJZp9UNq9_69_wUw3JGL98b-JmwB6LZgw01eCfA7zRXIj1NS89NdlYXnfJLAnhnaGVL7nPXv1v3r69&__tn__=-UK-R&c[0]=AT36HW6YlxtocZQTOo9s10C_sHNaNSf-HEEqTIuXl3_pZlrMv601XHAIWWjrIDL5zbWi6aV-nS45EyRaodtwpyLykcSrpTys5NoMTAdFxRVRPWLmU2bD9EwZ6LvWPMLH8ayxcoGQ0IhRf0pUMj0O6o98ne7MMRHAZfv8YP2SbSJ-hMoGaxGKAdvle7svRWti0CHpT7Br5KpKwHwX-X0" rel="nofollow noopener" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0" target="_blank">http://archive.is/0Aurr</a>)</span></span></div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="font-size: 15px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">এই উগ্র হিন্দু লিটন কৃষ্ণ দাস তার পরিচয় দেয় বিশ্ব হিন্দু পরিষদ বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের নেতা হিসেবে। ফেসবুকে তার মুসলিমদের উপর হত্যাকাণ্ড চালানোর আহবান সমৃদ্ধ বহু স্ট্যাটাস ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে। তাকে নিয়ে এর আগেও আমি লিখেছিলাম, যেগুলো আমার ব্লগসাইটে রয়েছে </span></span></div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="font-size: 15px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">১) <a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl py34i1dx gpro0wi8" href="https://www.dastaar-rajdarbaar.com/2019/07/blog-post.html?fbclid=IwAR2qUInFFgTAeHhP3p7FhoNYjZnffcEF-lu6RY9DZ0YRlo8ws8HrKfEwA6s" rel="nofollow noopener" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0" target="_blank">https://www.dastaar-rajdarbaar.com/2019/07/blog-post.html</a></span></span></div><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">২) <a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl py34i1dx gpro0wi8" href="https://www.dastaar-rajdarbaar.com/2019/07/blog-post_7.html?fbclid=IwAR23t1pZ8oAJQuOq7RXgOPcuFbdnMHPAKakRccQuCKkU9XlawrHYbGj6KMc" rel="nofollow noopener" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0" target="_blank">https://www.dastaar-rajdarbaar.com/2019/07/blog-post_7.html</a></span></span></div><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">৩) <a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl py34i1dx gpro0wi8" href="https://l.facebook.com/l.php?u=https%3A%2F%2Fwww.dastaar-rajdarbaar.com%2F2019%2F07%2Fblog-post_15.html%3Ffbclid%3DIwAR2GPHI38lJvRfQsbM06HbUed_0hM1usiFJysT1yZDzZ1OtpZrUwixWuIQU&h=AT3-0CYbG-TJlWSO_kq-2iA2mkPx-MhM-KUbOH5H2c-Lv7FsMxt-sOsoE4RMbzKXTJd-kMnIcutHpxGQWsnvje2EmGIg4h5wHKDtxUVfM4ARZGE0BpnHNMr4ERcHUbDrPXUi&__tn__=-UK-R&c[0]=AT36HW6YlxtocZQTOo9s10C_sHNaNSf-HEEqTIuXl3_pZlrMv601XHAIWWjrIDL5zbWi6aV-nS45EyRaodtwpyLykcSrpTys5NoMTAdFxRVRPWLmU2bD9EwZ6LvWPMLH8ayxcoGQ0IhRf0pUMj0O6o98ne7MMRHAZfv8YP2SbSJ-hMoGaxGKAdvle7svRWti0CHpT7Br5KpKwHwX-X0" rel="nofollow noopener" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0" target="_blank">https://www.dastaar-rajdarbaar.com/2019/07/blog-post_15.html</a></span></span></div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="font-size: 15px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">এতোসব অপরাধমূলক কাজে জড়িত থাকার পরও তাকে তো গ্রেফতার করা হচ্ছেই না, উল্টো এই লিটন কৃষ্ণ-ই আরেকজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করছে। কারণ ভারতের ন্যায় বাংলাদেশেও থাবা বাড়িয়েছে হিন্দু গুণ্ডারাজ, যে মুসলিমবিরোধী যতো গুণ্ডামি করতে পারবে তাকে ততো বড় সেলিব্রেটি গণ্য করা হবে। উল্লেখ্য, লিটন কৃষ্ণ তার 01718267697 ফোন নম্বরটি ফেসবুকে দিয়ে তার সংগঠনের যোগাযোগ পরিচালনা করে। এমতাবস্থায় পুলিশ তাকে ধরছেনা, যার একমাত্র কারণ আওয়ামী সরকারের হিন্দুতোষণ।</span></span></div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="font-size: 15px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">আরেকটি কারণ, মুসলমান পিছিয়ে রয়েছে ঘৃণার যুদ্ধে। হিন্দুরা তিলকে তাল বানাতে পারে, সামান্য ঘটনায় গোটা মুসলিম জাতির বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলতে পারে। মুসলমান একদিনে খারাপ হয়নি, হিন্দু ও নাস্তিকেরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে বলতে বলতে তাদেরকে অপরাধী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। কিন্তু মুসলমান হিন্দুদের বিরুদ্ধে বলতে পারে না হিন্দুরা অনেক বড় বড় অপরাধ করলেও। বুয়েটের আবরারকে হত্যার প্ল্যান দুর্গাপূজার মণ্ডপ থেকে হলেও মুসলমান মণ্ডপের বিরুদ্ধে আঙুল তুলতে পারেনি, হরেকৃষ্ণ বলিয়ে তাদের বাচ্চাদের প্রসাদ খাওয়ানোর পরও চট্টগ্রামবাসী মুসলমানরা ইসকনকে তাদের শহর থেকে বিতাড়িত করতে পারেনি। উল্টো চট্টগ্রামেই দেশের সবচেয়ে ব্যয়বহুল মন্দির নির্মাণের ঘোষণা দিয়ে সেখানে ঢাকা থেকে প্রধান কার্যালয় সরিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছে এই কুখ্যাত ইসকন।</span></span></div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="font-size: 15px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">উল্লেখ্য, বর্তমান মুসলমান হচ্ছে এমন একটি বেলুনের ন্যায়, যাতে অনেক হাওয়া ভরলেও ‘সব হিন্দু খারাপ নয়’ এই ফুটো দিয়ে তা বের হয়ে যায়। বাংলাদেশে হিন্দুদের দ্বারা অনেক ধৃষ্টতা-ইসলাম অবমাননা-নির্মম হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে, যেগুলো ঘটার পরপরই অনলাইন-অফলাইনে মুসলমানদের অনেক তেজের বহিঃপ্রকাশ দেখা যায়। কিন্তু কিছুদিন বাদেই ফুটো বেলুনের মতো সব মিইয়ে যায়। অমুসলিম জাতিগুলোর এই ফুটো নেই বলেই তারা সামান্য ঘটনাকে বাড়িয়ে বাড়িয়ে সেগুলোকে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-মুসলিম গণহত্যায় পৌঁছিয়ে দেয়।</span></span></div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="font-size: 15px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="text-align: justify;"><span style="background-color: white;"><span style="font-family: Galada;">সংখ্যাগরিষ্ঠতা-অর্থ-শিক্ষা সবকিছুতে এগিয়ে থাকলেও বাংলার মুসলমান আজ নির্যাতিত, কারণ ঘৃণার যুদ্ধে তারা অনেক পিছিয়ে রয়েছে। ঘৃণার <span class="sf5mxxl7 nvdbi5me oygrvhab ditlmg2l kvgmc6g5 knj5qynh tbxw36s4 pq6dq46d" style="display: inline-flex; margin: 0px 1px; vertical-align: middle;">‍</span>যুদ্ধে, ঘৃণার যুদ্ধে এবং ঘৃণার যুদ্ধে মুসলমানরা তাদের প্রতিবেশী হিন্দুদের তুলনায় সহস্র থেকে সহস্রতর আলোকবর্য পিছিয়ে রয়েছে।</span></span></div></div>

‘বিজয়া’ নাটক ও বাংলাদেশে হিন্দু গুণ্ডারাজত্বের আগমন

পাশ্ববর্তী ভারতে যারা মুসলমান হত্যা করে, আসিফার ন্যায় মুসলিম নাবালিকা মেয়েদের ধর্ষণ করে, তাদের পক্ষে হিন্দুরা মিছিল বের করে। মুসলিম হত্যা-ধর...

Read more »