Photo: বৌদ্ধরা কি আদৌ শান্তিপ্রিয় জাতি? এক হিন্দু ধর্মগুরুর চাক্ষুষ অভিজ্ঞতা থেকে কিছু বর্ণনা...
=====================================
“মঠস্থ লামাদের অনেকেই চিত্রাঙ্কনে বিশেষ পটু। ইহার পার্শ্বের ঘরটি অতি ক্ষুদ্র ও প্রবেশদ্বারা খুব ছোট, মাথা হেঁট করিয়া ঢুকিতে হইল। ঢুকিয়া যা দেখিলাম-তাহাতে মাথা ঘুরিয়া গেল। প্রায় দেড়শত খাপযুক্ত তলোয়ার, ২০/২৫ খানি ঢাল, ৮/৯ টি তিব্বতী বন্দুক, কতকগুলি ছোরা ও মধ্যস্থলে একটি সোনার সিংহাসনে সোনার বুদ্ধমূর্তি। ঘরের দুই কোণে দুইটি কালো পাথরের কলসী রহিয়াছে। অনুমানে বোধ হইল উহাতে গুপ্তধন সঞ্চিত আছে। ... কোনো সাধু সন্ন্যাসীদের মধ্যে যে এতগুলি অস্ত্র ও এত অধিক ধনরত্ন থাকিতে পারে তা আমরা স্বপ্নেও ভাবি নাই।”(সূত্র: ‘কাশ্মীর ও তিব্বতে, স্বামী অভেদানন্দ, পৃষ্ঠা ১২৬)  

রামকৃষ্ণ পরমহংসের শিষ্য ও বিবেকানন্দের সহযোগী স্বামী অভেদানন্দ তার তিব্বত ভ্রমণের সময়ে বৌদ্ধ মঠের যে অস্ত্রসজ্জিত অবস্থা প্রত্যক্ষ করেছিল, তা সে তুলে ধরেছিল তার ভ্রমণকাহিনীতে। উল্লেখ্য, এই তিব্বতী বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মীয় নেতা দালাই লামাকেই শান্তির প্রতীক (!) হিসেবে নোবেল প্রাইজ দিয়েছে বর্তমানের কথিত বিশ্বনেতারা। বৌদ্ধদের দ্বারা মুসলিম নির্যাতনের বিষয়টি আড়াল করতেই ইউরোপ-আমেরিকার বিধর্মীচালিত মিডিয়ায় বৌদ্ধধর্মকে শান্তির ধর্ম বলে প্রোপাগাণ্ডা চালানো হচ্ছে।

 তাছাড়া অভেদানন্দের বর্ণনানুযায়ী লামারা শুধু অস্ত্র মজুদই করতো না, তাদের ধর্মীয় আচারও ছিল অত্যন্ত পাশবিক। “তিব্বতের প্রত্যেক শশ্মান বা গোরস্থানে একটি বৃহৎ প্রস্তরখণ্ড আছে। তাহার উপর শবদেহকে উলঙ্গ করিয়া উপুড় করিয়া শোয়ানো হয়। পরে একজন জল্লাদ লামা আপাদমস্তক দাগ দিয়া মন্ত্র উচ্চারণ করিতে করিতে বৃহৎ তরবারি দিয়া টুকরা টুকরা করিয়া শবদেহকে কাটিয়া ফেলে, পরে ঐ সকল টুকরা শকুনি, গৃধিনী (তানকার) ও কুকুরদিগকে খাইতে দেওয়া হয়। অবশেষে মস্তকটি চূর্ণ করিয়া মস্তিষ্ক ও হাড়ের সহিত মিশাইয়া তাহাদিগকেই খাওয়ানো হয়। (সূত্র: ঐ, পৃষ্ঠা ১৮৬-৮৭)

যে শান্তিবাহিনী কয়েক দশক ধরে পাহাড়ে গণহত্যা এবং সন্ত্রাস চালিয়েছিল, লামাদের মতোই তাদের অস্ত্রাগার হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল পার্বত্য চট্টগ্রামের বৌদ্ধ মঠগুলো। মিয়ানমারের দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই, তিব্বতী লামাদের দ্বারা মৃতদেহের মগজ বের করার মতোই রাখাইন বৌদ্ধ সন্ত্রাসীরা রোহিঙ্গা মুসলমানদের শহীদ করে, মগজ বের করে রাস্তায় ফেলে রাখে। (নাউযুবিল্লাহ!)
 
মিডিয়া যাই বলুক, প্রকৃত ইতিহাস বলছে যে, বৌদ্ধরা কখনোই শান্তিপ্রিয় জাতি ছিল না। ইতিহাসের সর্বাপেক্ষা নৃশংস গণহত্যাকারী চেঙ্গিস খান ছিল বৌদ্ধ, তার পৌত্র বাগদাদ ধ্বংসকারী হালাকু খান ছিল বৌদ্ধ। বাংলার ইতিহাসে ‘মগের মুল্লুকে’র জনক কুখ্যাত মগ নৌ-দস্যুরা ছিল বৌদ্ধ, আর সেসব মগ নৌ-দস্যুদের বংশধররাই হলো আজকের মিয়ানমারের রোহিঙ্গা হত্যাকারী রাখাইন বৌদ্ধ সন্ত্রাসী সম্প্রদায়।

“মঠস্থ লামাদের অনেকেই চিত্রাঙ্কনে বিশেষ পটু। ইহার পার্শ্বের ঘরটি অতি ক্ষুদ্র ও প্রবেশদ্বারা খুব ছোট, মাথা হেঁট করিয়া ঢুকিতে হইল। ঢুকিয়া যা দেখিলাম-তাহাতে মাথা ঘুরিয়া গেল। প্রায় দেড়শত খাপযুক্ত তলোয়ার, ২০/২৫ খানি ঢাল, ৮/৯ টি তিব্বতী বন্দুক, কতকগুলি ছোরা ও মধ্যস্থলে একটি সোনার সিংহাসনে সোনার বুদ্ধমূর্তি। ঘরের দুই কোণে দুইটি কালো পাথরের কলসী রহিয়াছে। অনুমানে বোধ হইল উহাতে গুপ্তধন সঞ্চিত আছে। ... কোনো সাধু সন্ন্যাসীদের মধ্যে যে এতগুলি অস্ত্র ও এত অধিক ধনরত্ন থাকিতে পারে তা আমরা স্বপ্নেও ভাবি নাই।”(সূত্র: ‘কাশ্মীর ও তিব্বতে, স্বামী অভেদানন্দ, পৃষ্ঠা ১২৬)


রামকৃষ্ণ পরমহংসের শিষ্য ও বিবেকানন্দের সহযোগী স্বামী অভেদানন্দ তার তিব্বত ভ্রমণের সময়ে বৌদ্ধ মঠের যে অস্ত্রসজ্জিত অবস্থা প্রত্যক্ষ করেছিল, তা সে তুলে ধরেছিল তার ভ্রমণকাহিনীতে। উল্লেখ্য, এই তিব্বতী বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মীয় নেতা দালাই লামাকেই শান্তির প্রতীক (!) হিসেবে নোবেল প্রাইজ দিয়েছে বর্তমানের কথিত বিশ্বনেতারা। বৌদ্ধদের দ্বারা মুসলিম নির্যাতনের বিষয়টি আড়াল করতেই ইউরোপ-আমেরিকার বিধর্মীচালিত মিডিয়ায় বৌদ্ধধর্মকে শান্তির ধর্ম বলে প্রোপাগাণ্ডা চালানো হচ্ছে।

তাছাড়া অভেদানন্দের বর্ণনানুযায়ী লামারা শুধু অস্ত্র মজুদই করতো না, তাদের ধর্মীয় আচারও ছিল অত্যন্ত পাশবিক। “তিব্বতের প্রত্যেক শশ্মান বা গোরস্থানে একটি বৃহৎ প্রস্তরখণ্ড আছে। তাহার উপর শবদেহকে উলঙ্গ করিয়া উপুড় করিয়া শোয়ানো হয়। পরে একজন জল্লাদ লামা আপাদমস্তক দাগ দিয়া মন্ত্র উচ্চারণ করিতে করিতে বৃহৎ তরবারি দিয়া টুকরা টুকরা করিয়া শবদেহকে কাটিয়া ফেলে, পরে ঐ সকল টুকরা শকুনি, গৃধিনী (তানকার) ও কুকুরদিগকে খাইতে দেওয়া হয়। অবশেষে মস্তকটি চূর্ণ করিয়া মস্তিষ্ক ও হাড়ের সহিত মিশাইয়া তাহাদিগকেই খাওয়ানো হয়। (সূত্র: ঐ, পৃষ্ঠা ১৮৬-৮৭)

যে শান্তিবাহিনী কয়েক দশক ধরে পাহাড়ে গণহত্যা এবং সন্ত্রাস চালিয়েছিল, লামাদের মতোই তাদের অস্ত্রাগার হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল পার্বত্য চট্টগ্রামের বৌদ্ধ মঠগুলো। মিয়ানমারের দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই, তিব্বতী লামাদের দ্বারা মৃতদেহের মগজ বের করার মতোই রাখাইন বৌদ্ধ সন্ত্রাসীরা রোহিঙ্গা মুসলমানদের শহীদ করে, মগজ বের করে রাস্তায় ফেলে রাখে। (নাউযুবিল্লাহ!)

মিডিয়া যাই বলুক, প্রকৃত ইতিহাস বলছে যে, বৌদ্ধরা কখনোই শান্তিপ্রিয় জাতি ছিল না। ইতিহাসের সর্বাপেক্ষা নৃশংস গণহত্যাকারী চেঙ্গিস খান ছিল বৌদ্ধ, তার পৌত্র বাগদাদ ধ্বংসকারী হালাকু খান ছিল বৌদ্ধ। বাংলার ইতিহাসে ‘মগের মুল্লুকে’র জনক কুখ্যাত মগ নৌ-দস্যুরা ছিল বৌদ্ধ, আর সেসব মগ নৌ-দস্যুদের বংশধররাই হলো আজকের মিয়ানমারের রোহিঙ্গা হত্যাকারী রাখাইন বৌদ্ধ সন্ত্রাসী সম্প্রদায়।

Post a Comment

 
Top