রংপুরের মুসলমানদের এই মুহূর্তে ঘোষণা দিতে হবে, আমরা এলাকার সমস্ত হিন্দুদেরকে পিটিয়ে হত্যা করব। পুলিশ, এমপি কিংবা তাদের অনুগত সন্ত্রাসী হিন্দুরা কতো মুসলমান হত্যা করতে পারে, সেটি পরীক্ষা হয়ে যাক। এবার হয় রংপুরে মুসলমানরা থাকবে, নইলে হিন্দু আর তাদের পা চাটা প্রশাসন-পুলিশ থাকবে।

কারো কোন বাধা পরোয়া করা যাবে না। পুলিশ বাধা দিতে আসলে পুলিশকেও হত্যা করতে হবে। এর আগে এই হিন্দুরা দিনাজপুরে সংখ্যালঘু নির্যাতনের দোহাই দিয়ে পুলিশ-আর্মি দিয়ে মুসলমানদের এলাকাছাড়া করেছে, মুসলমান পুরুষদের অনুপস্থিতির সুযোগে মুসলমান মা-বোনদের জোর করে সিঁদুর পরিয়ে দিয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরেও ঠিক সেভাবেই গ্রামের পর গ্রাম মুসলিম পরিবারগুলোকে পুরুষশূন্য করে মহিলাদের উপর হামলে পরেছিল পুলিশ-হিন্দুরা। সেক্ষেত্রে রংপুরে কি হতে পারে, তা বলার অপেক্ষা রাখে কী?

যদিও মিডিয়ায় পুলিশের হামলায় মুসলমান নিহত হয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে, কিন্তু প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছে মুসলমানদের উপর হামলা করেছিল মূলত হিন্দুরা, আর পুলিশ দিয়েছিল শেল্টার। কারণ লাশগুলোর গায়ে কোন গুলির চিহ্ন নেই। ইতিমধ্যেই ৬ জন মুসল্লীকে হিন্দুরা হত্যা করেছে, গ্রামগুলো পুরুষশূন্য হলে তারা ঘরে ঘরে ঢুকে মুসলিম মেয়েদের ধর্ষণ করবে। কিন্তু মিডিয়াতে তা ঘুণাক্ষরেও আসবে না, সেখানে কুমিরের বাচ্চার মতো বারবার হিন্দুদেরকেই হাইলাইট করা হবে।

তাই সরকার নয়, পুলিশ নয়, মিডিয়া নয়। রংপুরের মুসলমানদের বাঁচতে হলে তাদেরকে নিজেদেরেই স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রংপুরকে হিন্দু ও তাদের পা চাটা পুলিশ থেকে মুক্ত করে সমস্তকিছু রংপুরবাসী মুসলমানদেরকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিতে হবে। কারণ দেশটা মুসলমানদের, ভারতের মদদে চলা হিন্দু কিংবা আওয়ামী পুলিশ-এমপিদের নয়। হয় রংপুরবাসী মুসলমানরা হিন্দুদের মরামুখ নিশ্চিত করুক, নতুবা নিজেদের মা-বোনদের হিন্দু নমশূদ্রদের দ্বারা ধর্ষিত হওয়ার জন্য অপেক্ষা করুক।

Post a Comment

 
Top