অনেক দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা আছে তাদের। অনেক বেশি সমালোচনা হওয়ায় আপাতত তারা ইসকনকে 'সেকুলার' হিসেবে ফিল্ডে নামাচ্ছে। ধরেন ইয়োগা প্রশিক্ষণ, সমাজসেবা ইত্যাদি যেগুলোতে প্রকাশ্যে উগ্রবাদ থাকবেনা। চট্টগ্রাম ইসকনের ভক্তিবেদান্ত স্কুলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘প্যারেন্টস কেয়ার স্কুল’।
এসব করে তারা ইসকনকে 'আলোচনায়' রাখবে। মূলকথা তারা ফোকাসে থাকবে। এবং ধীরে ধীরে ইসকনকে লোকজন স্বাভাবিকভাবে নেবে। এভাবে তারা পরে প্রকাশ্যে পলিটিকাল একটিভিটিজেও আসবে যাতে হিন্দুদের বিভিন্ন দাবীদাওয়া থাকবে। অনেকটা ইহুদিদের জিউইশ ন্যাশনাল ফান্ডের মতো। যারা পরে ইসরাইল প্রতিষ্ঠায় মূল এনজিওর ভূমিকা পালন করেছিলো। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ইসকন সে ভূমিকা পালন করবে।
স্থানীয় মুসলিমদের (যাদের বয়স ৪৫ এর উপরে) কোন বিকার নেই। ইসকন, হিন্দুত্ববাদ ইত্যাদি নিয়ে তাদের তেমন আগ্রহও নেই। যা আলোচনা তা ফেসবুকেই মূলত।
তবে ফেসবুকের কারণে ফেসবুক ইউজকারী তরুণ সমাজ বিষয়গুলো জানতেছে। একারণে তারা সতর্ক হবার সুযোগ পাচ্ছে।

Post a Comment

 
Top