পরিশেষে বলতে হয়, তরবারির সাথে বন্দুক নিয়ে, আল্লাহু আকবার স্লোগান দিয়ে
হামলা করাটা যে ইসলামবিরোধী গোষ্ঠীর সাজানো নাটক (অনেকটা রামকৃষ্ণ মিশনের
পুরোহিতকে দেয়া চিঠিটার মতো, যেখানে লেখা হয়েছে “আমার বাপে গরুচোর ছিল)
সেটা সবাই জানে এবং বোঝে। কিন্তু স্বদেশের দুরবস্থায় হিন্দুদের এই খুশির
দৃশ্যে কোন কৃত্রিমতা নেই। নিশ্চয়ই এই হামলার পেছনে ভেতরে ভেতরে তাদের
যোগসাজশেও কোন কৃত্রিমতা থাকতে পারে না।
বাংলাদেশের সর্বনাশ, হিন্দুদের পৌষমাস একথা সবারই জানা
আজকে গুলশানে রেস্টুরেন্টে হামলায় সবচেয়ে খুশি হয়েছে এদেশের সনাতনী
হিন্দু সম্প্রদায়। এতোদিন ইউরোপ আমেরিকায় হামলা হলে হিন্দুরা সেই ছুতায়
বাংলাদেশে বসে ইসলাম ধর্ম অবমাননা করতো, এখন খোদ নিজের দেশেই তাদের পেয়ারের
আইএস চলে এসেছে। এদের খুশি দেখে কে! নিজদেশে বিদেশী আগ্রাসনের সুখস্বপ্নে
আজ রাতে নিশ্চয়ই হিন্দুদের চোখে ঘুম হয়নি।
Post a Comment